Pages

Monday, 15 February 2016

ma dadu-1

আমার নাম মিশু আমার বয়স এখন ১৮ বছর আমি আজ আমার মায়ের কাণ্ড কারখানার কথা বলবো ঘটনার শুরু যখন আমি খুব ছোট আমার মা তখন ২৪ বছর এর যুবতি দেখতে খুব সুন্দর আর স্বাস্থ্যবতী ভরাট পাছা আর গোলাকার দুধ অনেক সুন্দরী আর ফর্সা আমার মা বাড়িতে কোন মানুষ, ফেরিওয়ালা বা মেহমান এলে তারা মায়ের দিকে হা করে তাকিয়ে থাকতো মা সবসময় শাড়ি পরে থাকতো আমাদের একা বাড়ি আর গ্রামের এক কোনায়বাড়ীতে দুটো ঘর, একটা রান্নাঘর, একটা গোয়াল ঘর আর একটা কলঘর ছিল বাড়ীর পিছনে ফলের বাগান, ছোট দুটো সবজি খেত আর একটা মাঝারি পুকুর ছিল এক ঘরে আমরা মা বাবা সহ থাকতাম আর অন্য টাতে আমার দাদু থাকতো ঘর দুটো একটু কাছাকাছি ছিল বাথরুম আর কলঘর একসাথে ছিল বাড়িতে মানুষ খুব বেশী নেই আর আমাদের একা বাড়ি তাই মাকে তেমন পর্দা করতে হত না বাড়িতে আমি, মা, বাবা, আমার ছয় মাস বয়সি ছোট ভাই আর আমাদের দাদু দাদী মারা গেছে অনেক আগে আর বাবা একমাত্র ছেলে তাই দাদু আমাদের সাথেই থাকেন বাবা একটা বেসরকারি স্কুলে চাকরি করতেন বেতন কম তাই ফ্যামিলি চালাতে সবসময় হিমশিম খেতেন এজন্য উনাকে একটু বেশী খাটাখাটনি করতে হত ক্লাস শেষে প্রাইভেট পরাতেন স্কুলের ক্লাসরুমে প্রতিদিন খুব সকালে যেতেন আর ফিরতেন রাত তার দিকে দুপুরে বাড়ি তে আসতেন না, কারন স্কুল অনেক দূরে মা টিফিন দিয়ে দিত আর বাবা টা খেয়ে নিত আমার বাবার বয়স ২৭ বছর দাদুর বয়স ৪২ বছর খুব অল্প বয়সে বিয়ে হয়েছিল দাদুর তাই বাবা আর দাদুর বয়সের পার্থক্য অনেক কম দাদু কৃষিকাজ করত তাই শরীর এখনো খুব ফিট শক্ত পেটা শরীর, হাতের বাহুতে মাংসপেশী কিলবিল করে রেসলারদের মত বাড়ীর সব ভারী কাজ উনি একাই করেন শরীরে কোনো অসুখ বাধে নি এখনো দেখলে এখনো যুবক মনে হয় আর বাবা রোগা মানুষ তাই শক্ত কোন কাজ করতে পারেন না, অল্পতে হাঁপিয়ে উঠেন পারিবারের ভার টানতে টানতে তার বয়স আরও বেড়ে গেছে মনে হয় দাদু প্রতিদিন সকালে বাজার করা আর আমাদের গাভীর দেখাশোনা করা, পুকুরে মাছ ধরা, বাড়ীর পিছনের জমিতে শাক সবজি চাষ করা, বাগান করা এইসব করতেন সংসারের কাজে মাকে মাঝে মাঝে সাহায্য করতেন আমি সারাদিন এই বাড়ি, ওই বাড়ি ঘুরে বেড়াতাম আর ক্ষিদে লাগলে বাড়ি এসে মাকে বলতাম মা খেতে দিত আর খেয়ে আবার ঘুরে বেড়াতাম আমার ছোট ভাই তখন মায়ের দুধ খেতখুব শান্তশিষ্ট ছিল সে কান্নাকাটি খুব কম করতো ক্ষিদে লাগলে কান্না করতো আর খেয়ে ঘুমিয়ে যেতো বা খেলা করতো কাওকে জ্বালাতন করতো না আমাদের বাড়ি টা গ্রামের এক কোনায় আর পুরো বাড়ী পাঁচিল দিয়ে ঘেরা ছিল মাকে দেখতাম সবসময় দাদুর সাথে খুশি মনে কথা বলত দাদুর সাথে কথা বা কাজ করার সময় গায়ের কাপড় ঠিক থাকতো না দাদু এইসব দেখে মজা পেত, কিছু বলত না আর মুচকি হাসত আমি ছোট ছিলাম তাই তারা ভাবত আমি কিছু বুঝি না তবে বাবা বাড়িতে থাকলে তখন মা খুব ঘোমটা দিত আর কাপড় ঠিক ঠাক করে চলত আমার কেমন যেন লাগতো, দাদু আর মায়ের কাণ্ড দেখে একদিন সব কিছু আমি বুঝতে পারলাম একটা ঘটনার পর আমি ওইদিন সকালে খেয়ে ঘুরতে বের হলাম তখন বাবা স্কুলে চলে গেছে আর দাদু আমাদের গাভীকে খাবার দিচ্ছিলেন মা বাবুকে দুধ খাওয়াছেন আমি কিছুদুর যেতেই আমার খুব বাথরুম লাগলো আর আমি বাড়ি ফিরে চললাম বাড়ি এসে গেট ধাক্কা দিয়ে দেখি গেট ভেতর থেকে বন্ধ আমার খুব জোরে বাথরুম লেগেছিল তাই আমি কাওকে ডাক দিলাম না কারন তারা আসতে আসতে আমার অবস্থা শেষ হয়ে যাবে তাই আমি এক দৌড় দিয়ে বাড়ীর পিছনে চলে গেলাম বাড়ীর পিছনে টিনের পাঁচিলে একটা ছোট ফাঁক ছিল, মনে হয় কুকুর আসা যাওয়া করতে করতে ওই ফাঁক হয়ে গেছে আমি ওই ফাঁক দিয়ে মাঝে মাঝে আসা যাওয়া করতাম বড় কেউ ওই ফাঁক দিয়ে ডুকতে পারবে না আমি বাড়ি ডুকে এক ছুটে বাথরুমে গেলাম বাথরুম শেষ করে মাকে গেট খুলে দিতে বলতে যাবো এমন সময় দেখি আমাদের ঘর থেকে মা আর দাদুর হাসির আওয়াজ আসছে আমি ঘটনা কি দেখার জন্য জানালা দিয়ে উঁকি মেরে হয়ে গেলাম আমি দেখতে পেলাম মা শুয়ে বাবু কে দুধ দিচ্ছে আর দাদু মায়ের পাশে শুয়ে আরেকটা দুধের বোঁটা মুখে নিয়ে চো চো করে খাচ্ছে আর মাঝে মাঝে মাথা তুলে কথা বলছে মা এর সাথে মা এক হাত দিয়ে দাদুর মাথায় হাত বুলিয়ে দিচ্ছে আর দাদুর কথা শুনে বেশ শব্দ করে হাসতে লাগলো তাদের কথা বার্তা আমি শুনতে পাচ্ছি, কারন তারা বেশ জোরে কথা বলছে বাড়িতে কেউ নেই ভেবে তারা জোরে কথা বলতে লাগলো দাদু মাকে বলছে, তোমার দুধ তো আমাদের গাভীর দুধের চেয়েও মিষ্টি মা হাসতে হাসতে বলল, তাই নাকি দাদু বলে তুমি রোজ গাভীর দুধ খাবে আর আমি তোমার দুধ খাব মা বলে, সে তো প্রতিদিন খাচ্ছেন দাদু বলে বাবুর খাওয়া হলে তুমি একটু গরুর মত চারপায়ে দাঁড়িয়ে থেকো, আমি একটু বাছুর যেবাবে দুধ খায় আমি সে ভাবে তোমার দুধ খাবো মা হাসতে হাসতে বলল, ইসস সখ কত আমার বাবুর দুধ তো আপনি খেয়ে শেষ করে ফেলবেন মা দাদুর সাথে এসব করছে দেখে আমি খুব অবাক হলাম কারন, আমাদের সামনে মা দাদুকে আব্বা বলে ডাকে এরপর বাবুর খাওয়া শেষ হলে ঘুমিয়ে পরে আর মা বাবুকে দোলনায় শুইয়ে দাদুর কাছে বিছানায় আসে দাদু তখন একহাত দিয়ে তার লুঙ্গির উপর দিয়ে নুনু ধরে ডলতে লাগলেন মা বিছানায় এসে শাড়ি আর ব্লাউজ খুলে চারপায়ে দাঁড়ালেন দাদু বলল, না হয় নি তুমি সায়া খুলো, নইত গরুর মত লাগবে না মা হাসতে হাসতে বলল, আপনি লুঙ্গি খুলে ফেলেন, নইত আপনাকে বাছুরের মত লাগবে না এই কথা বলে দাদু আর মা দুজনেই লুঙ্গি আর সায়া খুলে পুরা নগ্ন হয়ে গেলেন মা নাদুসনুদুস হওয়াতে আর বাচ্চা হওয়ার কারনে মার দুধ দুটো অনেক বড় ছিল দুধের বোঁটার রঙ খয়েরী লাল বোঁটার চারপাশে গোল বৃত্তের মত জায়গা তাও লাল দেখতে অনেক সুন্দর লাগছিল আর মা চার পায়ে দাঁড়ানোতে তার দুধ গুলো ঝুলছিল অনেকটা আমাদের গাভীর ওলান এর মত আর বোঁটা গুলো খুব খাঁড়া হয়ে ছিল মা ফর্সা থাকার কারনে তার উরু দুটো সদ্য ছিলা কলাগাছের মত মনে হল দাদু এবার যখন বাছুর এর মত উপর হল আমি তার দুই পায়ের মাঝে নুনু দেখে ভীষণ অবাক হলাম এতো মোটা আর বড় সেটা দেখতে একেবারে বড় শোল মাছের মত

No comments:

Post a Comment